কে এম মিঠু :
দৈনিক ইত্তেফাক, গোপালপুর বার্তাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে গোপালপুরের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ‘নগেন বাগদীর ছয় দশকের রানার জীবন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হবার পর তার মানবেতর জীবন কাহিনী পড়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পাঠিকা পাঠিয়েছেন এক লক্ষ টাকা ও নানারকমের শীতবস্ত্র।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি সকালে গোপালপুর উপজেলা পরিষদে এ চেক তার হাতে তুলে দেয়া হয়।
এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন গোপালপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এবং মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হালিমুজ্জামান তালুকদার, প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন, সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত, হিন্দু বৌদ্ধ-খৃস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি পিযুশ কান্তি সাহা, ন্যাশনাল ব্যাংক গোপালপুর শাখার ব্যবস্থাপক গৌতম ঘটক, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুর রহমান, গোপালপুর বার্তা ২৪ ডট কম এর নির্বাহী সম্পাদক কে এম মিঠু, দৈনিক মজলুমের কন্ঠের প্রতিনিধি সেলিম হোসেন, সংবাদপত্র ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম খানসহ উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিক ও সরকারি কর্মকর্তারা। বৃন্দসহ নগেন বাগদীর (মরুয়া) পরিবার।
সংবাদ সংক্ষেপ:
নগেন বাগদীর জন্ম ১৯৩৮ সালে। বাবা তুফান বাগদী ছিলেন উপজেলার ঝাওয়াইল রাজ কাঁচারির পালকি বাহক। জীবিকার তাগিদে ১৯৫৪ সালে ডাক বিভাগের রানার হিসেবে যোগ দেন। মাসে ৩ টাকা বেতনে শুরু হয়ে ৬০ বছর বিশ্বস্ততার সাথে চাকুরী করার পর অাজ তার বেতন দাড়িয়েছে ১১শত ৮০ টাকায়।
সতেরো বছরের সেই টগবগে যুবক নগেন বাগদী (মরুয়া) অাজ না খেয়ে, না পড়ে…